সবচেয়ে সুন্দর সুরা যা ফজরের ২ রাকাতে পড়া হয়, সুরা কাফেরুন ও সুরা এখলাস।
এই ২টি সুরার শব্দগুলি আল্লাহর কাছে এত বেশী প্রিয়! এই শব্দগুলি দ্বারা যদি
কেহ দোয়া করে তা ইসমে আজম হয়ে যায়। যে দোয়াই করা হউক আল্লাহ সে দোয়াকে ফিরিয়ে দেন
না।
রাসুলুল্লাহ (দ) এর সাহাবী বয়ান করেন-আমি রাসুলুল্লাহ (দ) এর সাথে মসজিদে
প্রবেশ করলাম, এক ব্যক্তি নামাজ পড়ছিল, আর দোয়া করছিল,
অর্থ্যাৎ সে জাতের কসম যার হাতে আমার প্রাণ, এই লোকটি ইসমে আজম এর সাহায্যে
দোয়া করেছে, আর যে এই কলমাগুলির দিয়ে দোয়া করে যাই চায় আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাকে
তা দিয়ে দেন। যে দোয়াই করে আল্লাহ তায়ালা তার সে দোয়া কবুল করেন।
বরং রাসুলুল্লাহ (দ) এরশাদ করেন- যে সুরা এখলাসের তেলাওয়াত করে আল্লাহ
রাব্বুল ইজ্জত তার গুনাহসমুহও মাফ করে দেন । এ কথা হুজুর (দ) ৩ বার বলেছেন।
আরো এরশাদ করেছেন (কুল এয়া আইয়্যুহাল কাফিরুন, ফাকালা কাদ বারিয়া মিনাশ
শিরক) এক লোককে সুরা কাফেরুন পড়তে শুনলেন হুজুর (দ) ফরমালেন এই লোকটি শিরিক থেকে
মুক্ত হয়ে গেল।
অপর ব্যক্তিকে দেখলেন তিনি কুল হুয়াল্লাহু আহাদ পড়ছেন (ফাকালা গুফিরা লাহু)
আল্লাহ তায়ালা এর গুনাহসমুহকে ক্ষমা করে দিয়েছেন।
কোন মন্তব্য নেই