💰 ১০০% প্রাচুর্যের আমল! রমজানের আগে রিজিক ও ধন সম্পদ বৃদ্ধির ৭ উপায়|

 

রমজানের আগে ৭টি প্রাচুর্য্যের আমল



রমজানের আগে আগে ৭টি আমল ও দোয়া প্রত্যেক নারী ও পুরুষের জন্য অনেক মূল্যবান উপহার হয়ে থাকবে এই আমলগুলি করলে আল্লাহ আপনার নসিব বদল করে রেখে দিবেন অফুরন্ত রহমত ও বরকতের দরজাসমুহ খুলে যাবে ধন সম্পদে অফুরন্ত বরকত হবে, দারিদ্রতা দুর হবে হায়াতে রিজিকে প্রাচুর্য্য চলে আসবে একবার শুধু আমল গুলি করে দেখুন ইনশা আল্লাহ নিচ চোখে রেজাল্ট দেখতে পাবেন, আমি নিজে অনেককে এই আমলের বরকতে প্রাচুর্য্যের মালিক হতে দেখেছি

১) তৎকালিন বুজুর্গ আলেমে দিন নামাজের পর কেহ জিকির না করে সালাম দিয়ে মুসাফাহা করতে চাইলে মুখে হাত রেখে ইশারা করতেন যে আমি নামাজের পর জিকিরে মশগুল এটা খুবই জরুরী কারন নামাজের পর যখন আপনি জিকির করবেন তখন অগনিত ফেরেশতা ৩টি দোয়া করেন (আল্লাহুম্মাগফিরলাক, আল্লাহুম্মা আরহাম, আল্লাহুম্মা আতুব আলাইহ) আল্লাহ একে ক্ষমা করুন, একে রহমত করুন, এর তওবা কবুল করুন

চিন্তা করুন যার জন্য লক্ষ কোটি ফেরেশতা এই দোয়া করে তার চাইতে কি কোন বড় সৌভাগ্যবান আছে? আর মনে রাখবেন ফেরেশতা যে দোয়া করেন তা আল্লাহ কখনো ফিরিয়ে দেন না সে জন্য নামাজের পর নিজ জায়গায় বসে জিকির করবেন

ইমাম নববী (রহ) বলেন মানুষ যদি নামাজ করে আর সে কাজা নামাজ পড়ার পর তার উচিত নামাজের মত মিস হওয়া জিকিরগুলিও করে নেয়া

অনেক সময় মানুষ কিছু জিনিষ নিজের জন্য ক্ষতিকর মনে করে কিন্তু তাতেই তার জন্য কল্যাণ রয়েছে, সে জন্য এই দোয়া করে মানুষ কল্যাণ অকল্যানের মামলা আল্লাহর উপর ছেড়ে দেন

এই দোয়াটি প্রথম হযরত মুসা () করেছিলেন তিনি মাদায়েন শহরে পৌঁছে এই দোয়াটি করেছিলেন যখন তার কোন ঘরও ছিলনা খানা পানি কিছু ছিলনা সেখানে কেহ পরিচিতও ছিলনা,  এই দোয়া করার কিছুক্ষণের মধ্যেই আল্লাহ তায়ালা হযরত মুসা () এর সব সমস্যা সমাধান করে দিলেন

(রাব্বি ইন্নি লিমা আনজালতা ইলাইয়্যা মিন খাইরিন ফকির)

দোয়ার অথ হল- হে আল্লাহ যেটাকে তুমি আমার জন্য কল্যাণ মনে কর তা তুমি আমার জন্য পাঠিয়ে দাও,

২) ৩টি অভ্যাসের ফলে রব তায়ালার যত রহমত ও বরকত খাজানা আসমান থেকে দুনিয়াতে নাজিল করেন তাতে আপনার অংশ অবশ্যই রাখবেন।

প্রথম অভ্যাস- (এখলাসিল আমালে লিল্লাহ) আল্লাহর জন্য নিজের আমলকে খালেস করে নিন আপনার নিয়তকে আপনার এরাদাকে সুন্দর বানিয়ে নিন

২য় অভ্যাস- (ওয়া তুহিব্বু লিন্নাসি মা তুহিব্বু লিনাফসিহ) আসমান থেকে নাজিল হওয়া সকল রহমত বরকতে নিজের অংশ যদি রাখতে চান ২য় অভ্যাস হল যা নিজের জন্য পছন্দ করেন সেটা আপনার ভায়ের জন্য পছন্দ করবেন

৩য় অভ্যাস- (ওয়া হাজিহিল কিসরা ) আপনার হাতে যদি ছোট একটি টুকরাও থাকে এমন সময় আপনার সামনে এমন কেহ আসল যে সে টুকরাটির বেশী হকদার সে টুকরাটি তারই বেশী প্রয়োজন তাহলে সে টুকরাটি বেশী প্রয়োজন যার তাকে দিয়ে দিন

) এবার যে আমলটি বলব তা মেয়েদের জন্য বেশী উপকারী

ইমাম শাফঈ (রহঃ) কে ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (রহঃ) দাওয়াত দিলেন, ইমাম আহমদ মেয়েদেরকে ডেকে বললেন আমার উস্তাদ আসবে, উনাকে দাওয়াত দিয়েছি, উনার ২টি কোয়ালিটি () তাহাজ্জুদ গুজার () খাবার খুবই অল্প খান।

আজকাল আমরা কাউকে দাওয়াত দিলে মেহমানের কি কোয়ালিটি বলি? উনি খাবার একটু বেশী খান।

আর হাদীস কি বলে? পেট ভরে খাওয়া ইসলাম সমর্থন করে না। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ

যে ব্যক্তি পেট ভরে খাবার খায় তার ঐ পেট (আল্লাহর কাছে) একটি নিকৃষ্ট পাত্র।

(তিরমিযী)

সুন্নাত হল পাকস্থলির তিন ভাগের একভাগ খাবার খাবে, আর তিনভাগের একভাগ পানি পান করবে। বাকী এক তৃতীয়াংশ শ্বাস প্রশ্বাসের জন্য খালী রেখে দিবে।

[তিরমিযী]

অনেকে আছে খাবার খাওয়ার সময় বাদশা বনে যায়, বলে পেট ভর্তি করে খাও, পেটের তিন অংশ খাবার দিয়ে ভর্তি করে ফেল পানি ডানে বামে এসেই যাবে। এভাবে খাওয়ার বাদশা হবেন না।

বেশী খাবার মানুষকে অসুস্থ বানিয়ে দেয়। বেশী খেতে পারাটা গুন নয়। যদি আল্লাহ মানুষকে খাওয়ার জন্য পয়দা করত তাহলে গাভির মত একটা পেটও দিত। কিন্তু আল্লাহ আমাদেরকে গাভির মত পেট দেননি। সুতরাং যা আল্লাহ লাগাননি কেহ যদি তার পেটকে খেয়ে খেয়ে গাভির পেটের মত বানাতে চায়, সেটা মানুষের গুণ হতে পারে না বরং এটা মানুষের দোষ।

যাক - ইমাম আহমদের ঘরে ইমাম শাফেয়ী এসে গেলেন, আরবীদের অভ্যাস মেহমান আসলে উনার সামনে ঘরে যত প্রকার খাবার সব পেশ করা, উনার সামনেও সব খাবার পেশ করা হল, আরবের লোকেরা মেহমানদারী করাকে সৌভাগ্য মনে করত।

আর আমাদের অভ্যাস হল মেহমান আসলে আমরা বিরক্ত হই, চেহেরা ফিরিয়ে নিই। ইমাম শাফেয়ী খেতে বসে নিয়ম থেকে বেশী খেয়ে ফেললেন। আর সকালে দেখলেন তাহাজ্জুদের জন্য উঠলে অজু করার জন্য যে পানি রেখেছিল সেটাও তেমনি পরে রইল। ব্যবহার করেননি। মেয়েরা বাবাকে প্রশ্ন করল আপনি বলেছেন আপনার উস্তাদ তাহাজ্জুদ গুজার, খাবার কম খায়, এখনতো দেখছি পুরাটা উল্টা।

মেয়েদের প্রশ্ন শুনে পিতা পেরেশান, তিনি যখন উস্তাদের কাছে গেলেন উস্তাদ ইমাম শাফেয়ী সাগরিদের চেহেরা দেখে বুঝে নিলেন যে সাগরিদ কোন পেরেশানিতে আছে, সাগরিদকে প্রশ্ন করল তোমার কি পেরেশানি? সাগরিদ বলল আমি ১টি প্রশ্ন করতে চাই, বললেন কি প্রশ্ন? তখন ইমাম আহমদ সব কথা খুলে বললেন,

এবার ইমাম শাফেয়ী বললেন আমাকে বল গতরাতে খাবার যে দিয়েছ তা কে রান্না করেছে? ইমাম আহমদ বললেন আমার মেয়ে,

সেকি হাফেজে কুরআন? বলল জি তাঁর রান্নার নিয়ম হল সে যখন রান্না করে অজুর সাথে কুরআন পাঠ শুরু করে রান্না শেষ হতে হতে ৫ পারা পড়ে নেয়।

ইমাম শাফেয়ী বললেন- সে জন্য সে খাবারে এতই বরকত আমি পেয়েছি, আমি প্রথমে এক লোকমা নিলাম এতই মজা লাগল আরো ১ লোকমা নিলাম আরো মজা লাগল, এভাবে করতে করতে আমি আমার অভ্যাস থেকে কিছু বেশী খেয়ে নিলাম।

আমি এশার নামাজ পড়ে শুয়ে গেলাম, আর একটি হাদীসের উপর চিন্তা করতে লাগলাম আর আল্লাহ আমার জেহেনেও এত বরকত দান করলেন যে আমি ৯০ টি মাসায়ালা এই একটি হাদীস থেকেই শুয়ে শুয়ে সমাধান করে ফেললাম। সারা রাত ঘুমাইনি, ফলে অজু ভঙ্গ হয়নি তাই আমি তাহাজ্জুদের জন্য যখন উঠি তখন অজুর প্রয়োজনও হয়নি।

দেখুন কুরআন পড়তে পড়তে যে রান্না তা খেয়ে ইমাম শাফেয়ী (রহ) এর দেমাগ খুলে গেল, ফলে ১ হাদিস থেকে ৯০টি মাসায়ালা বের করেছেন, আমাদের ঘরের মেয়েরাও যদি বিসমিল্লাহ বলে রান্না শুরু করে, রান্নার সময় যে সব সুরা মুখস্থ আছে তা পাঠ করে, দরুদ পড়ে তাহলে সে রান্না খেয়ে ঘরের লোকদের জ্ঞান বুদ্ধিতে বরকত হবে। এবাদতে তারা স্বাধ পাবে, আর সে নারীর রান্না খেয়ে ঘরের লোকেদের এবাদতে মজা লাগবে, আর সে এবাদতের একটি অংশ সে রান্নাকারী নারীর আমলনামায় যোগ হবে।

রাসুলুল্লাহ (দঃ) যখন গারে হেরায় ধ্যান মগ্ন থাকতেন, যে পাহাড়ে উঠা কতযে কষ্টকর শুধু উঠতেই লাগে / ঘন্টা, কিন্তু প্রতিদিন হযরত খদিজা (রাঃ) নিজ স্বামীর জন্য রান্না করে নিয়ে যেতেন, একদিন যখন প্রচন্ড গরমে খাবার নিয়ে যাচ্ছেন হযরত জিবরাইল এসে  খদিজা আপনার জন্য খাবার নিয়ে আসছেন, পাহাড়ে উঠলে তাঁর মাথা ব্যথাও করবে, মাথা চক্করও দিবে যখন আসবে (ফাকরা আলাইহাস সালাম মিন রাব্বিহা) তাঁকে বলবেন খদিজা তোমার রব তোমাকে সালাম পাঠিয়েছেন আমি ফেরেশতাদের সরদার আমার পক্ষ থেকেও খদিজাকে সালাম বলবেন (ওয়া বাশ্বিরহা বি বাইতিন ফিল জান্নাহ) আর তাকে এই সু সংবাদও বলে দিবেন যে জান্নাতে আল্লাহ তার জন্য ঘর বানিয়ে দিয়েছেন যেখানে কখনো ক্লান্তিও আসবে না মাথাও ব্যথা করবে না আজকালকার মহিলারা রান্না করার এসব ফজিলত জানে না তাই তারা রান্না না করার বাহানা খুঁজে, ফুডপান্ডার উপর নিভরশীলতা বাড়িযে দিয়েছে ফলে ঘরে শান্তিও নাই বরকতও নাই

সালফে সালেহিনগন বলেন যে ঘরে খাবার রান্না হয় সে ঘরে ঝগড়া হয়না, আজকাল ঘরে রান্না না হলে স্বামী বলে সমস্যা কি? আমি হোটেল গিয়ে খেয়ে নিব, এই যে অভ্যাস হোটেলে গিয়ে খেয়ে নিব এর ফলে স্বামীর কাছে স্ত্রীর গুরুত্ব কমেন যায়। সে মনে মনে চিন্তা করে আমার খাবারেরতো সমস্যা নাই আমি হোটেল থেকে খেতে পারি। এটা সংসার ভাঙ্গতে ভুমিকা রাখে। তাই স্ত্রীদের যখন তখন বাহিরের খাবার বাজারের খাবার ঘরে ঢুকতে দেয়া উচিত নয়। আগেকার মহিলারা ঘরের লোকদের রান্না করে খাওয়ানোকে এইজন্য সৌভাগ্য মনে করত,

কারন তাদের বিশ্বাস সারাদিন কষ্ট করে যে রান্না করেছে সে রান্না খেয়ে শক্তি সঞ্চয় করে তাঁর ঘরের লোকগুলি যে নামাজ পড়ে এবাদত করে জিকির করে কুরান পড়ে এসব কিছুর ছাওয়াবের একাংশ রান্নাকারীর আমলনামায় যোগ হয়।

৪) বেশী বেশী দান সদকা করার ফলেও রিযিক প্রশস্থ হয় যেমন সুরা আস সাবার ৩৯ নং আয়াতে এরশাদ হয়েছে

﴿ قُلۡ إِنَّ رَبِّي يَبۡسُطُ ٱلرِّزۡقَ لِمَن يَشَآءُ مِنۡ عِبَادِهِۦ وَيَقۡدِرُ لَهُۥۚ وَمَآ أَنفَقۡتُم مِّن شَيۡءٖ فَهُوَ يُخۡلِفُهُۥۖ وَهُوَ خَيۡرُ ٱلرَّٰزِقِينَ ٣٩ [سبا: ٣٩]

বল, ‘নিশ্চয় আমার রব তাঁর বান্দাদের মধ্যে যার জন্য ইচ্ছা রিযক প্রশস্ত করেন এবং সঙ্কুচিত করেন। আর তোমরা যা কিছু আল্লাহর জন্য ব্যয় কর তিনি তার বিনিময় দেবেন এবং তিনিই উত্তম রিযকদাতা।’ {সূরা আস-সাবা’, আয়াত : ৩৯}

৫) প্রাচুর্যের জন্য আরেকটি আমল হল ঝামেলামুক্তভাবে এবাদতে গভির মনোনিবেশ করা যেমন তিরমিযির ২৬৫৪ নং হাদীস নবীজি এরশাদ করেন-

আল্লাহ তাআলা বলেন, হে আদম সন্তান, আমার ইবাদতের জন্য তুমি ঝামেলামুক্ত হও, আমি তোমার অন্তরকে প্রাচুর্য দিয়ে ভরে দেব এবং তোমার দারিদ্র ঘুচিয়ে দেব। আর যদি তা না কর, তবে তোমার হাত ব্যস্ততায় ভরে দেব এবং তোমার অভাব দূর করব না।

৬) হযরত জুনাইরাহ (রা): ইনিও হযরত উমর (রা) -এর পরিবারে বাঁদী ছিলেন। তিনি যখন ইসলাম কবুল করেন তখন আবু জেহেল তাকে এত প্রহার করে যে, তার চোখ দুটো বেরিয়ে যাবার উপক্রম হয় মুলত আবু জেহেলের মারধরের কারনে তার মাথায় প্রচন্ড আঘাত জনিত কারনে কিছুদিন পর তার দৃষ্টি শক্তি চলে যায়। এরদ্বারা কাফেরদের মাঝে প্রতিমাভক্তি আরও বৃদ্ধি পায়৷ তারা বলা শুরু করে এটি লাত-ওজ্জারই অসন্তুষ্টির ফল! লাত ও ওজ্জাই তাকে অন্ধ করে দিয়েছে! নাউজুবিল্লাহ

হযরত জুনাইরাহ যখন একথা শুনলেন খুবই ব্যতিথ হলেন, ঘরে গিয়ে অজু করে সিজদায় লুটিয়ে পড়লেন আর দু চোখের পানি ছেড়ে দিয়ে কেঁদে কেঁদে আল্লাহর বারেগাহে ফরিয়াদ করলেন হে পরওয়ারদেগার, আমি কিছুই ছিলাম না, তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছ, আমার সব কিছু তোমারই দান, আমার হাত পা চোখ দৃষ্টি সবই তোমার সৃষ্টি আমার সে দৃষ্টি তুমিই ছিনিয়ে নিয়েছ, কিন্তু কাফেরেরা আমাকে যে অত্যাচার নিপিড়ন করছে তা আমি সহ্য করে নিচ্ছি কিন্তু তারা যখন বলে আমার দৃষ্টিশক্তি লাত উজ্জার অসন্তুষ্টির ফল এ কথা আমাকে খুবই ব্যতিথ করে, হে প্রভু তুমিই আমার দৃষ্টি কেড়ে নিয়েছ তুমি চাইলে আবার আমার সে দৃষ্টিকে ফিরিয়ে দিতে পার, এভাবে দোয়া করতে করতে দেখা গেল সেজদা থেকে উঠতেই তার চোখ ভালো হয়ে গেল, তখন জুনাইরাহ (রা) বাহিরে তশরীফ আনলেন আর মক্কার কাফেরদের উদ্দেশ্য করে ঘোষনা দিলেন হে লাত উজ্জার পুঁজারিরা দেখ আমার দৃষ্টি আমার আল্লাহ কেড়ে নিয়েছিল আমার আমার আল্লাহই আমার দৃষ্টিকে ফিরিয়ে দিয়েছেন। তোমরা যে লাত উজ্জার কথা বলছিলে তা ভুল প্রমাণিত হল।

দেখুন যে কোন লোক পবিত্রতা অর্জন করে যদি সত্যিকার ভাবে একান্ত আন্তরিকতার সাথে দোয়া করে আল্লাহর কাছে চায় আল্লাহ তা দান করেন।

) ২৪ ঘন্টা দোয়া করার চেয়ে উত্তম হল একটি সময় দোয়া করা

রাসুলুল্লাহ () কিছু সময়কে নিদৃষ্ট করে দিয়েছেন আযান হওয়ার পর ১০/১৫ মিনিট পর জামাত শুরু হয়, আযান ও একামতের মাঝের ১০/১৫ মিনিটের এই ডিউরেশন এত বেশী মোবারক, ফরমায়েছেন (আদ্দোয়াউ বায়নাল আযানি ওয়াল ইকামাতি লা তুরাদ) ২৪ ঘন্টা যদি আপনি দোয়া করেন হতে পারে সে দোয়া কবুল হবে হতে পারে কবুল হবেনা, কিন্তু হাদীসের আলফাজ হল যে আযানের পর জামাত শুরু হওয়ার পযন্ত দোয়া করে কখনো বৃথা যাবে না।এই সময়টি আল্লাহর খুবই পছন্দ।

কোন মন্তব্য নেই

konradlew থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.